web analytics

NID Card Information Correction – জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন – https://services.nidw.gov.bd

Correcting your National ID card information online is a crucial process. If you have errors on your National ID card and wish to become a new voter or update or correct your information, the Election Commission Bangladesh (ECB) has provided a convenient process. There are three options offered by the ECB:

New Voter Registration: If you are not yet a voter of Bangladesh but are over 18 years old as of January 1, 2022, you must register for a national ID card. You can register at your local Thana or sub-district according to their schedule. To register as a new voter, you will need the following documents:

  • SSC Certificate (as proof of age)
  • Date of Registration (as proof of age)
  • Passport/Driving License/TIN (as proof of age)
  • Utility bill copy/house rent receipt/holding tax receipt (to verify your residence)
  • Citizenship certificate (if applicable)
  • ID copies of your father, mother, husband, or wife (if applicable)

National ID Card Bangladesh Correction Fee

  • National ID Card renew: Regular Tk. 100/= & Urgent Tk. 150/=
  • Lost or New ID Card: Regular Tk. 200/= & Urgent Tk. 300/=
  • NID Information Correction: Tk. 200/=

Updating NID Information: If you wish to update the information on your national identity card, you’ll need to complete the following steps:

  • Fill out the ID Card Correction Form (available for both NID Wing and Upazila/Thana Election Offices).
  • For lost ID cards, use the Lost ID Card Duplicate Issue Form (available for both NID Wing and Upazila/Thana Election Offices).
  • To change voter area or migrate, you can use the Voter Registration Form (Form – 2).
  • If you want to delete your name from the voter list or change your voter area, you can use Form-12 or Form-13.

NID Card Information Correction Process: The Bangladesh government and the Election Commission offer the opportunity to change NID information and photos online. Here are the steps to change or correct your photo and information on your NID card:

  • Visit the NID website at www.services.nidw.gov.bd/registration.
  • Complete the registration process by providing all necessary information.
  • Log in with your card information and the SMS verification code that you’ll receive via SMS.
  • Carefully fill out the Information Change Form and print it.
  • Sign your printed application form and submit it online.
  • Scan and submit all necessary documents to prove the changes you’re making.
  • Enter your 13-digit national ID card number, birth date, mobile number (for SMS verification), and email address (optional).
  • Provide your present and permanent address information according to your national ID card.
  • Set a login password that meets the specified criteria.
  • Enter the Captcha code correctly and click on “Registration.”

After successfully completing the registration process, you will receive a verification code on your mobile phone. Enter this code to complete the registration. Once registered, you can log in to your NID panel at www.services.nidw.gov.bd/login using your national identity card number, date of birth, and the password you set during registration.

Keep in mind that this information is subject to change, so it’s a good idea to verify the latest procedures on the official Election Commission Bangladesh website or through other official sources.

Reading For Bangla:

আইডি কার্ডে ভুল থাকলে জীবনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কাজে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। জাতীয় পরিচয়পত্রের ভুল তথ্য সংশোধন না করা হলে সারা জীবন এই ভুলের জন্য মাসুল দিতে হয়। তাই আমাদের উচিত সময় ও সুযোগ থাকতে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করে নেওয়া।

জাতীয় পরিচয়পত্রের যেকোনো ভুল তথ্য সংশোধন আবেদনের মাধ্যমে পরিবর্তন করা যায়। NID Card Correction করার জন্য চাহিত সংশোধনের পক্ষে যথাযথ প্রমাণ ও ডকুমেন্ট প্রয়োজন। কোন কারনে ভোটার আইডি কার্ডে ভুল তথ্য চলে আসলে অনলাইনে জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন আবেদন করুন।

বিদ্রঃ নিজের ইচ্ছামত জন্ম তারিখ, নিজের নাম কিংবা পিতা মাতার নাম পরিবর্তন করা যাবে না। অনেকেই বয়স বাড়াতে / কমাতে সংশোধনের আবেদন করে থাকে, এটি করেও কোনো লাভ হবেনা।

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন

অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার জন্য ভিজিট করুন Bangladesh NID Application System ওয়েবসাইটে। আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার ও জন্ম তারিখ দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন। তারপর অ্যাকাউন্টের ড্যাশবোর্ড থেকে এডিটে ক্লিক করে প্রয়োজনীয় তথ্য সংশোধন করুন।

ভোটার আইডি কার্ডের যে তথ্য সংশোধন করার প্রয়োজন সেগুলো পরিবর্তন করে সংশোধন ফি পরিশোধ করতে হবে। তারপর আপনার সংশোধিত তথ্যের পক্ষে প্রমাণপত্র গুলো আপলোড করুন। সংশোধনের ধরন ও তথ্য পরিবর্তনের ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফি ভিন্ন হতে পারে।

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন

জাতীয় পরিচয়পত্রের যে কোন ভুল এখন অনলাইনে সংশোধন আবেদনের মাধ্যমে পরিবর্তন করা যায়। জাতীয় পরিচয়পত্রের নিজের নামে ভুল হলে বা বাবা-মার নাম ভুল লিপিবদ্ধ হলে তা কুব সহজে সংশোধন করা যায়। জন্ম তারিখে ভুল থাকলে তা NID Correction Application করে সংশোধন করা যাবে।

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার আবেদন করে NID Card এ থাকা যে কোন প্রকার ভুল সংশোধন করা যায়। তাই আমাদের প্রত্যেকের আইডি কার্ড পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম সম্পর্কে জ্ঞান থাকা উচিত।

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করুন

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার জন্য ভিজিট করুন services.nidw.gov.bd তারপর NID কার্ডে থাকা আইডি নাম্বার ও জন্ম তারিখ দিয়ে NID Wing একাউন্ট করুন। নাম্বার যাচাই এবং ফেস ভেরিফাই করে আপনার প্রোফাইলে প্রবেশ করুন। প্রয়োজনে তথ্য পরিবর্তন করে ডকুমেন্টস আপলোড করুন।

নিজের খেয়াল খুশি মতো জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য সংশোধন করা যায় না। চাই তো সংশোধনের পক্ষে যথার্থ এবং শক্তিশালী প্রমাণাদি প্রয়োজন। তাই আপনার আইডি কার্ডের যে তথ্য সংশোধন করতে যাচ্ছেন তার স্বপক্ষে যথাযথ ডকুমেন্ট থাকা লাগবে।

আইডি কার্ড সংশোধন আবেদন যথার্থ এবং বৈধ হলে সাধারনত ২৫ দিন থেকে ৩০ দিন এর মধ্যে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন আবেদন অনুমোদন পেয়ে যায়। তবে নির্বাচন চলাকালীন সময়ে কাজের চাপ বেশি থাকায় অনুমোদনের সময়সীমা পরিবর্তন হতে পারে।

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার নিয়ম মেনে সংশোধনের আবেদন করা হলে প্রতিটি আবেদনই আনুমোদন করা হয়। যারা নিজের ইচ্ছে অনুযায়ী কোনো প্রকার প্রমাণ অথবা ডকুমেন্টস ছাড়া আবেদন করে তাদের আবেদন মাসের পর মাস পেন্ডিং অবস্থায় ঝুলে থাকে।

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করতে কি কি লাগে?

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করতে মূলত শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদ, অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ, ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং ই পাসপোর্ট প্রমাণ হিসেবে বেশি প্রাধান্য দেয়া হয়। তবে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে, তা নির্ভর করবে কি ধরনের তথ্য পরিবর্তন করা হবে সেটির উপর।

NID Card এর দৃশ্যমান তথ্য সংশোধনের জন্য উপরের উল্লেখিত ডকুমেন্টগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে জাতীয় পরিচয়পত্রের ঠিকানা পরিবর্তন করতে হলে ইউটিলিটি বিলের কাগজ প্রয়োজন হবে। এক্ষেত্রে বিদ্যুৎ বিলের কপি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

তেমনি ভাবে জাতীয় পরিচয়পত্রে রক্তের গ্রুপ না দেয়া থাকলে তা যুক্ত করতে অথবা (পরিবর্তন) করতে মেডিক্যাল ক্লিনিক হতে রক্তের গ্রুপিং টেস্ট রিপোর্ট আপলোড করতে হয়।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে এফিডেভিট (হলফনামা), নাগরিক সনদ, অয়ারিশ সনদ আপলোড করতে হয়। আইডি কার্ডে স্বামী কিংবা স্ত্রীর নাম সংশোধন (পরিবর্তন) করতে কাবিননামার প্রয়োজন হয়।

তাই ক্ষেত্রবিশেষ আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের ভিন্নতা দেখা যায়। জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করতে কি কি ডকুমেন্ট লাগে তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।

আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম

অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার বিষয়টি কয়েকটি ছোট ছোট ধাপে বিভক্ত করা হয়েছে। ছোট ছোট ধাপ গুলো অনুসরণ করলে খুব সজে আইডি কার্ড সংশোধন করার বিষয়টি বুঝে যাবেন।

অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন

জাতীয় পরিচয় পত্র ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করার জন্য প্রথমে ভিজিট করতে হবে https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ ওয়েবসাইটে। ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার, জন্ম তারিখ, ঠিকানা, মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন করে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।

অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন

কিছু কিছু সময় এনআইডি সার্ভার ডাউন থাকার কারণে এই পেজটি নাও দেখতে পারেন। এরকম হলে চিন্তার কোন কারণ নেই কিছুক্ষণ পর আবার চেষ্টা করবেন। এটি মূলত খুব বেশি মানুষ একই সময়ে ওয়েব সাইটে ভিজিট করার কারনে হয়ে থাকে।

ভোটার আইডি তথ্য প্রদান

অ্যাকাউন্ট তৈরির এই পর্যায়ে যার NID Card সংশোধন করা হবে তার জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম্বার, জন্মতারিখ  দিয়ে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এনআইডি কার্ডের নাম্বার জানা না থাকলে NID Card এর নাম্বারের স্থলে ভোটার স্লিপের ফরম নাম্বার ব্যাবহার করতে পারবেন।

ভোটার আইডি তথ্য প্রদান

জাতীয় পরিচয়পত্রের ইনপুট ফিল্ডে ১০ সংখ্যার অথবা ১৭ সংখ্যার আইডি নাম্বার ব্যবহার করুন। আপনার আইডি কার্ডের নাম্বার যারা সংখ্যার হলে ১৩ সংখ্যার এনআইডি নাম্বার থেকে ১৭ সংখ্যার আইডিতে রুপারন্তর করুন।

ঠিকানা যাচাই করুন

ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য সঠিক ভাবে পূরণ করা হলে, এখন আপনাকে জাতীয় পরিচয় পত্রের ঠিকানা যাচাই করতে বলা হবে। ভোটার আইডি কার্ডের আবেদনে বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা যেমন দেয়া ছিলো ঠিক তেমন করে ঠিকানা দিতে হবে।

অধিকাংশ জাতীয় পরিচয়পত্রে বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা একই হয়ে থাকে। যদি আপনার আইডি কার্ডের ঠিকানায় স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা আলাদা হয় তাহলে সে অনুসারে দিবেন।

ঠিকানা যাচাই করুন

মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন

আইডি কার্ডে আপনার যে মোবাইল নাম্বার দেয়া ছিলো সেই নাম্বারটির প্রথমের কিছু সংখ্যা এবং শেষের ৩টি নাম্বার দেখানো হবে। এই মোবাইল নাম্বার আপনার কাছে থাকলে কোড পাঠানোর জন্য “বার্তা পাঠান” বাটনে চাপুন। আর ফোন নাম্বারটি না থাকলে নতুন একটি নাম্বার দিন।

আপনার মোবাইলে ৬ সংখ্যার ভেরিফিকেশন কোড চলে গেলে সেটি যাচাইকরন কোডের ঘরে বসিয়ে “বহাল” চাপুন। নাম্বার ভেরিফিকেশন হয়ে গেলে আপনাকে নিয়ে যাবে ফেস ভেরিফিকেশন করার জন্য।

মোবাইল নাম্বার ভেরিফিকেশন

Face Verification

অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশনের শেষ ধাপে NID Wallet App এর মাধ্যমে Face Verification করে প্রোফাইলে প্রবেশ করুন। ফেস ভেরিফিকেশন করতে ওয়েবসাইটে প্রদর্শিত QR Code স্ক্যান করুন।

NID wallet অ্যাপে ফেস স্ক্যান শুরু হলে যার ভোটার আইডি সংশোধন করা হবে তার মুখমণ্ডল ডানে বামে নাড়িয়ে একাউন্ট রেজিস্ট্রেশনের কাজ শেষ করতে হবে। এর মাধ্যমে জাতীয় পরিচয়পত্র যাচাই করা হয় যাতে করে NID Card এর প্রকৃত গ্রাহকই কেবল একাউন্ট এক্সেস করতে পারে।

Face Verification ধাপ শেষ হলে আপনার অ্যাকাউন্ট পাসওয়ার্ড সেট করতে বলা হবে। চাইলে পাসওয়ার্ড দিতে পারেন, আর না চাইলে এড়িয়ে যান। এখানে পাসওয়ার্ড দেয়ার সুবিধে হলো পরবর্তীতে আপনার অ্যাকাউনন্টে লগ-ইন করার সময় আবার ভেরিফিকেশন গুলো করার প্রয়োজন হয় না। জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড দিয়েই লগইন করা যায়।

ভোটার আইডি তথ্য সংশোধন

অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশনের ধাপটি সফলভাবে করতে পারলে এখন nid website লগইন অবস্থায় থাকার কথা। হোম থেকে প্রোফাইল মেনুতে চলে যান। জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ৩টি প্রধান ক্যাটাগরিতে বিভক্ত।

  • ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধন
  • ঠিকানা পরিবর্তন/সংশোধন
  • অন্যান্য তথ্য সংশোধন

ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধন

ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধনের তালিকায় নিজের নাম (বাংলা এবং ইংরেজি), জন্ম তারিখ, পিতার মাতার নামের ভুল সংশোধন করাতে পারবেন। ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধনের অধিনে যে সকল তথ্য পরিবর্তন করা যায় তা হল-
  1. ব্যক্তির নিজের নাম (বাংলা, English)
  2. জন্ম তারিখ পরিবর্তন
  3. জন্ম নিবন্ধন নাম্বার
  4. লিঙ্গ
  5. জন্মস্থান
  6.  পিতার-মাতার নাম (বাংলা, English)
  7. পিতার-মাতার ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার

এই তালিকায় থাকা এক বা একাধিক তথ্য পরিবর্তন বা সংশোধন করার জন্য ব্যক্তিগত তথ্য টেব থেকে “এডিট” বাটনে চাপতে হবে। আপনি যে তথ্য সংশোধন করতে চান তা বাছাই করুন।

আপনি যে তথ্যটি সংশোধন করতে চান, তার বাম পাশের টিক অপশনে ক্লিক করুন। এভাবে আপনার ভুল তথ্যগুলো প্রমাণপত্রের সাথে মিল রেখে সঠিকভাবে টাইপ করুন।

তারপর, পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন। এখানে আপনার সংশোধন করা তথ্যের পূর্বরুপ ও সংশোধিত রুপ দেখতে পাবেন। সব ঠিক থাকলে আবারও পরবর্তী বাটনে ক্লিক করুন।

ভোটার আইডি তথ্য সংশোধন

সংশোধন ফি প্রদান

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের জন্য সরকারি ফি দিতে হয়। সংশোধন ফি সংশোধনের ধরণ অনুসারে ভিন্ন ভিন্ন হয়। প্রথম দিকেই ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন ফিসের একটি তালিকা প্রকাশ করেছি। তালিকা থেকে দেখে নিন আপনার পরিবর্তনের জন্য কত টাকা ফি দিতে হবে।

বর্তমানে সংশোধন ফি বিকাশ, রকেট ও নগদ একাউন্ট ব্যাবহার করে পরিশোধ করা যায়। আপনার কাছে যে মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট রয়েছে সেটি দিয়েই জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফি জমা দিতে পারবেন।

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ফি জমা দেয়ার নিয়ম

জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন ফি জমা দেয়ার জন্য যে কোন মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট থেকে সংশোধন ফি জমা দেয়া যায়। বিকাশ, রকেট এবং নগদ ব্যাবহার করে টাকা জমা দেয়া যায়।

বাংলাদেশে বিকাশ একাউন্ট বেশি জনপ্রিয় হওয়ায়, বিকাশে ভোটার আইডি সংশোধন ফি জমা দেয়ার নিয়ন দেখানো হলো। বিকাশের মাধ্যমে জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন ফ্রি জমা দেওয়ার নিয়ম দেখুন।

ডকুমেন্ট আপলোড

আপনি আইডি কার্ডের যে তথ্য পরিবর্তনের জন্য আবেদন জমা দিতে চলেছেন, তা প্রমান করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র আপলোড কতে হবে। ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধনের জন্য সবথেকে কার্যকর প্রমান হলো শিক্ষাগত যোজ্ঞতার সনদ, পাসপোর্ট কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স। তার পাশাপাশি অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ আপলোড করতে হবে।

ডকুমেন্ট আপলোড

পিতা মাতার নামের বানান পরিবর্তন করতে হলে মা-বাবার আইডি কার্ডের স্ক্যান কপি এবং ভাই বোনের আইডি কার্ডের স্ক্যান কপি আপলোড করতে হয়। ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য আবেদন করলে বিদ্যুৎ বিলের কাগজ বা যে কোন ইউটিলিটি বিলের কপি আপলোড করতে হয়।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন আবেদন সাবমিট হয়ে গেলে আপনি চাইলে সংশোধন ফরম ডাউনলোড করে রাখতে পারেন। আবেদন অনুমোদন হয়ে গেলে স্থানীয় নির্বাচন কমিশন অফিস থেকে আপনার সংশোধিত আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে এই আবেদন ফরমটি প্রয়োজন হতে পারে। তবে অনলাইনে জাতীয় পরিচয় পত্র ডাউনলোড করতে সংশোধন ফরম দরকার নেই।

সংশোধিত আইডি কার্ড ডাউনলোড

আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন আবেদন সফল ভাবে সাবমিট হলে এবং সাথে যথাযথ ডকুমেন্ট আপলোড দিলে সর্বোচ্চ ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন অনুমোদন হয়ে যায়। সচারাচর ৩ সপ্তাহের মধ্যেই সংশোধন আবেদন এপ্রোভ হয়ে যায়।

আপনার আবেদন অনুমোদন পেলে ফোনে মেসেজের মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে। তারপর আপনি সংশোধিত আইডি কার্ড ডাউনলোড করে লেমেনেটিং করে ব্যাবহার করতে পারবেন। আপনি চাইলে আপনার সংশোধিত ভোটার আইডি কার্ড উপজিলা নির্বাচন কমিশন অফিস থেকে সংগ্রহ করতে পারেন।